ma xxx choti সোনা তুমি ও ভাবে তোমারটা দিয়ে কামড়ে কামড়ে ধরলে আমি নিজেকে বেশিখন ধরে রাখতে পারব না” রতন বয়স্কা মাযের অল্প চুলে ঘেরা বগলে চুমু খায়ে
ইসসস দুষ্টু ছেলে আমার, মেয়ের তো এভাবেই ছেলেদের টা কামড়ে কামড়ে আদর করে, সোনা যতক্ষণ পারিস নিজেকে আটকে রেখে আমাকে আরামে আরামে ভরিয়ে দে
নিভা দেবী দু হাতে ছেলের শরীরটা নিজের বুকের উপর টেনে নিয়ে শীতকারে ভরিয়ে তোলেন “উমম আয, আমার ভেতরে আয় সোনা, তোকে বিয়ে করতে হবে না
আমি তো আছি প্রতি রাতে মাযের বড়দুদূতে মুখ দিয়ে ব্যাটাছেলের ক্ষীধে মেটাবি যতক্ষণ চাইবি তোর ব্যাটাছেলের চাহিদা মাযের শরীরে মিটিয়ে নীবি উমম দুষ্টু বার হবে বুঝি? ma xxx choti
নিভাদেবি ছেলের মুখটা নিজের স্তনের মাংসে ঠেসে ধরেন রতন বীর্য বার হবার আগে উত্তেজনাযে কাপতে থাকে ‘ঊহহ’ বার কর সোনা সবটা আমার ভেতরে ঢেলে দে সবটা নিয়ে নেব
ভীষণ আরামে ছেলের মাথার চুলে আঙুল ঢুকিয়ে আদর করতে করতে ফিস ফিস করে বলেন “নিশ্চিন্তে আমার ভেতরে রস ঢালো সোনা আমি আমার দুষ্টু ছেলেকে ব্যাটাছেলেরা যেভাবে চায় সেভাবে আরাম দিতে চাই
যাতে ঘরের মধ্যে বয়সকা মাযের কাছেই বারে বারে ব্যাটাছেলের খিদে মেটাবার জন্য ছুটে আসবি” নিভার কথা শেষ করার প্রায় সঙ্গে সঙ্গে প্রচণ্ড উত্তেজনায়ে বয়স্কা মাযের বৃহত্
স্তনের মাংসল পাহাড়ে মুখ ডুবিয়ে দিয়ে ঝলকে ঝলকে বীর্যের বিস্ফোরণ করতে থাকে “ঊহহ মামনি” নিভা নিজের যোনির ভেতর কামড়ে কামড়ে মোচড় দিতে দিতে অসহায় জওয়ান ছেলে
রতনের সব রসটা বার করে নিতে থাকেন বীর্যপাতের শুরুটা ও করলেও দু হাতে ছেলের শরীরটা নিজের শরীরের ভেতর অক্টোপাশের মত চেপে ধরে সেক্সি স্বরে বলেন
ওহ মাগো ডাকাত ছেলেটা আমার ভেতরটা ব্যাটাছেলের রসে ভাসিয়ে দিয়েছে উমম ইসস দুষ্টু ছেলে এখনো বেরচ্ছে শেষ ফোটা পর্যন্ত আমার ভেতরে বার করে নিই
তারপর তোর রডটা বার করে নিস ma xxx choti
মনে মনে বলেন তোর আমি পুরোটা খেয়ে ছারবো এই বয়সের ছেলেদের দিনে তিন চারবার ডিস্চার্জ করা কোনও ব্যাপার নয় যত বার মন চায় বয়সকা মাযের সঙ্গে বিছানার খেলায়ে মাতবি।
অবশ ক্লান্ত রতন পাশে চিত হয়ে শোয়ে,নিভা খাট থেকে নেমে দুধ হালকা গরম করে নিয়ে আসেন রতন পুরো দুধটা খেয়ে নেয় শায়াটা বুকের উপর তুলে খাট থেকে নামতে যেতেই রতন হাত ধরে টানে কোথায়ে যাচ্ছ মামনি?
নিভা দেবী ছেলেকে চুমু খান নিজের নধর স্তনভার ছেলের মুখে ঠেসে ধরে ডলাডলি করতে করতে বলেন “উমম দুষ্টু
এতক্ষণ যেভাবে ভেতরে ঠেসেধরে আমাকে ভালবেসেছিস, বাথরুমে যেতে হবে না? আবার কখন তোর আমাকে পেতে ইচ্ছে করবে কী করে জানবো
যা বুঝলাম বয়সকা মা কে বিছানায়ে জড়িয়ে ধরে মাযের বড় দুদু কিছুখন চোষা চুষি করলেই আবার আমাকে বউয়ের মত পাবার জন্য খেপে উঠবি। ঘরের ভিতর আমাদের যে সম্পর্ক তৈরি হয়েছে
এখন তুই চাইলে আমি তো না বলতে পারব না। একটু বিশ্রাম নে আমি বাথরূম থেকে ফ্রেশ হয়ে আসছি। নামবার আগে নগ্ন রতনের চুলে ঘেরা বীচি সমেত শিথিল লিংগটার চারপাশে চুমুতে চুমুতে ভরিয়ে দেন
এটা কতক্ষন ধরে আমাকে আদর করেছে ভীষণ আরাম দিয়েছে, আমিও তোর এটাকে মুখের মধ্যে নিয়ে আদর করে দেব” নিভা খাট থেকে নেমে যান।
বাথ রুমে বেশ কিছুখন নিজের সব কিছু ধুয়ে টুয়ে নিতে সময় নেন, সায়াটা পাল্টাতে হয় অসভ্য ছেলে রসের বন্যা বইয়ে দিয়েছে
দুজনের ভালোবাসার কাম রসের চিহ্নের ছড়াছড়ি কাজের মাসিকে কাচতে দেওয়া যাবে না ঠিক বুঝে যাবে বৌদি এই বয়সেও কোনও ব্যাটাছেলের রস নিংড়ে নিয়েছে। ma xxx choti
ভারী চল্লিশ সাইজের নিটোল স্তনের উপর ব্যাটাছেলের কামার্ত ছোবলের চিহ্নে ভরে গেছে, অসভ্য ছেলে মাযের ভীষণবড় আকারের ঝুলন্ত দুদু দুটো দেখলেই ছেলেটা কামার্ত হয়ে ওঠে
চুষে খাবার জন্য এক রাতে যে ভাবে আদর করেছে ব্যাথায়ে টন টন করছে অথচ মন চাইছে আবার কখন জওয়ান ছেলেটার মুখটা নিজের বৃহত্ স্তনে চেপে ধরে আদর করবেন এই ভাবনায় উনাকে উত্তেজিত করে তোলে
ব্যাটাছেলের সঙ্গে বিছানায়ে শুয়ে রমনের সময়ে দীর্ঘখন স্তন চোষাচুষি না করলে মাংসল দুদু দুটো জোরে জোরে না চটকালে উনার মত বয়স্কা রতি অভিজ্ঞা মেয়ে ছেলেদের পরিপূর্ণ তৃপ্তি হয় না জওয়ান ছেলে বয়স্কা মায়ের নধর
মেয়েলি শরীরটা পাবার জন্য যত ছটফট করবে উনিও নিজের শরীরে ছেলের শরীরটা মিশিয়ে দিতে দিতে সোহাগে সোহাগে নিশিধ্য প্রেমের কামনার আনন্দে ভরিয়ে তুলবেন।
আয়নার সামনে এসে পাতলা শায়ার তলা দিয়ে স্পষ্ট ফুটে ওঠা খাড়া বোঁটা দুটো দেখে মায়াবী হাসি হাসেন এই স্তনের মাংসল পাহাড় দুটো নিজের জওয়ান ছেলেকে লোভ জাগিয়েছে বয়স্কা মা কে কাছে পাবার জন্য
নিজের ভরন্ত পাচ্ছাটাও এই বয়সেও লোভনীয়, ছেলের দোষ দেবেন কী করে? ঘরের মধ্যে এই রকম পুরুষ্টু চেহারার মা কে কাছে নিয়ে আদর করার সুযোগ পেলে রতনের মত যে কোনও ছেলেই
উত্তেজিত হয়ে উঠবে, বন্ধ ঘরে যৌবনবতি মাযের মেয়েলি নধর শরীরী আকর্ষণ এড়াতে পারবে না। লাল রঙের লিপস্টিক গাঢ়করে ঠোঁটে লাগান আরেকবার ছেলের কাম রসের স্বাদ পাবার ইচ্ছে টা
পাবার সুতীব্র হয়ে ওঠে। রতনের কামদন্ডটা মুখের ভিতর নেবার কথা ভাবতেই ঠোঁট শুকিয়ে ওঠে বিছানাথেকে নামার ma xxx choti
আগে চুলে ঘেরা জওয়ান ছেলের নেতিয়ে পরা লিঙ্গটা ঠোঁট লাগানোর পর থেকেই রক্তের স্বাদ পাওয়া বাঘিনীর মত হয়ে উঠেছেন। অনেক খন হয়ে গেছে, এই অবস্থায ছেলের যে খানে ঠোঁট রাখবেন কামনায়ে লাল হয়ে উঠবে।
ঘরে ঢুকে দেখেন রতন ঘুমিয়ে পড়েছে বালিশে আধসোয়া অবস্থায়ে রতনের মাথার চুলে হাত বুলিয়ে দেন। রতনের আর কাছে আসেন বুকের উপর চেপে ধরা সায়াটা ইচ্ছে করে নিচে নামিয়ে দেন
নিজের ঝুলন্ত বিশাল দুদু দুটো অনেকটাই বেরিয়ে পড়ে। ঘুমনোর আগে অব্দি রতন বয়সকা মা কে দু হাতে জড়িয়ে ধরে যেভাবে দুদু চুসেছে তাতে মা ছেলের কাছে লজ্জ্যার কোনও ব্যাপার নেই।
কিছুটা নিচে নেমে এসে চিত হয়ে শোয়া ছেলের চুলে ঢাকা থাইয়ে চুমু খান মুখটা ওপরে ওঠে চুলে ঘেরা ছেলের লিঙ্গটার চারপাশে ঠোঁট ঘোষতে থাকেন, উফফ
কতদিন পর ব্যাটাছেলের পুরুশালী গন্ধ পেয়ে তীব্র উত্তেজনয়ে যোনিটা ভিজে ওঠে অল্প শক্ত লিঙ্গের মাথাটা মুখের মধ্যে নেবার লোভ সামলাতে পারেন না নোনতা নোনতা ব্যাটাছেলের কাম রসের স্বাদ পেয়ে
বাঘিনীর মতো রতনের টা মুখের ভিতরে নিয়েই চূষতে থাকেন ঘুমের মধ্যে ধন চোষার আরামে ঘুমের ঘোরে এক হাতে নিভার চুলেভরা মাথাটা আলতো করে চেপে ধরে উমম মামনি কী করছো?
ছেলের ঝুলন্ত বীচি দুটোয়ে ছেনে দিতে দিতে মুখ তুলে বলেন “চুপটি করে শুয়ে থাক তোর প্রেমিকা মা এখন বউএর মত তোর টা চুষে আদর করবে তুই যেমন কাল রাতে ইচ্ছে মতো
আমার দুদু চুষে খেয়েছিস আমিও আমার দস্যু ছেলের মোটা চামড়ার রড টা মুখে নিয়ে আদর করবো” নিভার মুখটা রতনের মোটা লিঙ্গ টা পুরোটা মুখের ভেতর নিয়ে ললিপপের মতো চূষতে থাকে বয়সকা
মা কে দুহাতে নিজের দুই ঊরুর মাঝে আলতো করে চেপে ধরে আরামে চোখ বোজে লিঙ্গ চোষণে পারদর্শী নিভাদেবি রতনের টা আবার জাগিয়ে তোলেন ভীষণ আরামে ma xxx choti
রতন ছটফট করে “মামনি তোমার জিবে জাদু আছে মাঝে মাঝে যে ভাবে আমার ধনের ডগাটায়ে বোলাচ্ছ উফ্ফ এভাবে ভালবাসলে আমি পাগল হয়ে যাবো থাকতে না পেরে তোমার মূখের
মধ্যেই আমার মাল টা বেরিয়ে যাবে সামলাতে পারবনা” ছেলের বীচি দুটো মেয়েলি আদরে ভরিয়ে দিতে দিতে বলেন ইস্স কাল রাতে বয়সকা মা এর শরীরটা অতখন ধরে ইচ্ছে মত আদর করে দু দুবার আমার ভেতরে ঢেলেছিস।
এবার মা এরও তো ইচ্ছা হয় জওয়ান ছেলের টা মুখে নিয়ে আদর করতে, আটকাতে না পারলে বার করে দিবি সেটাই তো স্বাভাবিক, আমি কী না বলেছি।
অন্য কমবয়সী মেয়েদের মত ন্যাকামি করতে পারবনা ছেলেদের গরম রস খেতে আমার তো বাপু ভীষণ ভালই লাগে” নিভাদেবীর তৃষ্ণার্ত ঠোঁট দুটো রতনের
দৃঢ় লিঙ্গটাকে ললী পপের মত জোরে চূষতে থাকেন এর আগে অত খানি রস বার হয়েছে, কয়েক ঘণ্টা হয়েছে মাত্র তা স্বত্তেও তীব্র সুখে রতন ছটফট করে
ওহ মামনি সোনামনি এত আরাম আমি থাকতে পারছিনা মনে মনে ভাবে কোনও বাজারের মেয়েছেলেও এভাবে মামনির মত চুষে আরাম দিতে পারবেনা বিছানায়ে মেয়েদের বেশ্যার মত হওয়ার কথা
কেন বলে আজ তার মানে রতন উপলব্ধি করল। রতি অভিজ্ঞা নিভাদেবি রতনের শরীরের গোপনাঙের কাপনেই বুঝতে পারেন রতন এখনি বার করে দেবে চোষা চুষি না থামিয়ে বীচি দুটো পরম মমতায়ে মৃদু চাপ দিয়ে মেয়েলি ভালবাসায়ে ভরিয়ে দিতে দিতে
মনে মনে আকুল তৃষ্ণায়ে বলতে থাকেন “দে দুষ্টু আমার মুখের মধ্যে তোর ধনের রস টা বার করে দে, উমম কতদিন ব্যাটাছেলের রস খাবার জন্য ছটফট করেছি ma xxx choti
এতদিন বয়সকা মা কে বিছানায়ে আদর করবার জন্য পাগল হয়ে উঠেছিলি, মা ও তোর কামনা মিটিয়েচে, এক সময়ে ব্যাটাছেলের রস অনেকবার খেয়েছেন।
সোনা আজ অনেকদিন পর বয়স্কা মাযের মুখের ভেতরে গরম বীর্য ঢেলে আমার মেয়েলি তেষটা মিটিয়ে দে। নিভা দেবী জিভ দিয়ে সাপের মতো রতনের লিঙ্গের ডগায়ে বার বার ছোয়াতে থাকেন রতন কামনায়ে ছটফট করতে থাকে বুঝতে পারে শিহরনটা সারা শরীর কাপিয়ে বয়সকা মা
এর মুখের ভেতর গল গল করে বেরিয়ে আসবে। রতন নিভাদেবীর চুল সমেত মাথাটা দু হাতে নিজের দু পায়ের ফাকে চেপে ধরে
রতি অভিজ্ঞা নিভা রতনের ভীষণফুলে ওঠা মাংসল পুরুষাঙ্গটা কী অনায়াসে পুরোটা মুখের ভেতর নিয়ে গভীর সুখে চূষতে থাকেন উত্তেজনাযে নিভা দেবীর গোপনাঙ্গ ভিজে ওঠে কামনায়ে ছটফট করতে থাকেন মরিয়া হয়ে
ওঠেন ছেলের গরম বীর্যর স্বাদ পাবার জন্য, জানেন যে ভাবে ছেলের লিঙ্গ চুষে চলেছেন কোনও ব্যাটাছেলের পক্ষে বেশিখন রস ধরে রাখা অসম্ভব।
প্রথম ঝাকুনিতে টাকরাতে গিয়ে গরম রসটা সোজা গলার ভেতরে পড়ে, নিভাদেবি রতনের চুলে ভরা বীচি দুটো হাতের তালুর মধ্যে নিয়ে আদর করে টিপতে টিপতে মুখটা পিছিয়ে নিয়ে রতনের ধনের মাথাটা ললিপপের মতো
ঠোঁট দিয়ে চেপে ধরেন রতন উফফ মামনি বলতে বলতে গল গল করে ঝলকে ঝলকে মাল বার করে দিল নিভাদেবী পরম তৃপ্তির সঙ্গে ma xxx choti
উমম উমম করে গোঙ্গাতে গোঙ্গাতে ছেলের পুরুষাঙ্গ টাকে পুরো শুষে নিতে নিতে শেষ বিন্দু পর্যন্ত বার করে নিয়ে মুখটা তুলে লোভীর মতো ঠোঁটের চারপাশ চাটতে চাটতে মেয়েলি ন্যাকা ন্যাকা গলায়ে বললেন “উফ্ফ কী দস্যি ছেলেরে
মাগো, প্রথমটা তো গলার ভেতরে ঢেলেছে, ডাকাত কোথাকার যেভাবে ঢাল ছিলি শেষ ই হয় না যেন, শেষ পর্যন্ত চুষিয়ে ছেড়েছে উমম আরাম পেয়ে মাযের মুখের ভেতর থেকে বার করতেই চায়না অসভ্য ছেলে
ব্যাটাছেলের ক্ষীরে পেট ভরে গেছে এই বয়সে মাঝে মাঝে ব্যাটা ছেলের রস যৌন শক্তি কামনা বহুগুন বাড়িয়ে তুলবে। ছেলের শিথিল লিঙ্গটার চারপাশে হাত বুলিয়ে আদর করে দিতে দিতে
বিছানায়ে কাত হয়ে শুয়ে রতনের মুখটা নিজের চল্লিশ সাইজের মাংসল স্তনে চেপে ধরে বলেন “অসভ্য ছেলে, দুষ্টু নাগর আমার, এক রাতে এতবার নিজের বয়সকা মা কে
আদর করবি ভাবতেও পারিনি রতন মাযের নগ্ন স্তনে মুখ ঘষে এক হাতে জড়িয়ে ধরে, “দুষ্টু, মনের সুখে মা কে কাছে পেয়ে শখ মিটেছে তো?
নিজের নগ্ন বিশাল মাংসল স্তনের মধ্যে ছেলের মুখটা চেপে ধরে আদর করতে করতে বলেন আজ রাতে আর দুষ্টুমি নয়, মাযের দুদুতে মুখ দিয়ে ঘুমিয়ে পড় সোনা সকালে কাজে যেতে হবে না? ma xxx choti
তারপর মাথার চুলে আঙুল বুলিয়ে ফিস ফিস করে বলেন “কিরে মা কে বৌয়ের মত পেয়ে তৃপ্তি হয়েছে তো? রতন বয়সকা মাযের স্তনের খয়েরি বড় কালো বোঁটা তে আলতো কামড় দিয়ে বলে
উফফফ মাগো আস্তে আস্তে সোনা তারপর না থেমে বলেন ও মা কেন? আমি তো তোরটা চুষেও দিলাম মুখের ভেতর অত রস ঢেলেও মন ভরেনি বুঝি?রতন নিভা দেবীর হাত টা নিজের চুলে ঘেরা বিচির উপর
টেনেআনে নিভা বীচি দুটোর উনার নরম আঙুল গুলো চারপাশে বুলানো শুরু করেন “মামনি শুধু রাতে নয় দিনের বেলাও সুযোগ মত তোমাকে বিছানায় বউয়ের মত চাই ঘরে কেউ না থাকলে ব্রা
ব্লাউজ খুলে থাকবে যাতে ইচ্ছে হলেই ছেলের ঠোটে মায়ের ঠোট 9
ওকে কথা শেষ করতে না দিয়েই মাথার চুল সমেত নিজের মাংসল বুকে চেপে ধরে বলেন ইসস তাহলেই হয়েছে ভালভাবেই জানি মাযের শাড়িতে ঢাকা ব্লাউজ ছাড়া বড় বড় দুদু দেখলেই
তুই ঠিক থাকতে পারবি না ঠিক আমাকে বিছানায়ে নিয়ে গিয়ে ভালোবাসাবাসী করবি আমিও তোকে না বলতে পারব না।আর বয়সকা মাযের ভেতরে ঢালার সুখ পাবার জন্য তুই যেভাবে পাগল হয়ে উঠিস
ওই সময়ে কেউ এসে পড়লে কী ভাবে সামলাব ভাবতেই গা শিউরে উঠছে। এই অল্প সময়েই যতবার আমাকে বিছানাযে নিয়ে গিয়ে সুখে ভরিয়ে দিয়েছিস ma xxx choti
এখন আর ঘরের মধ্যে আদর করার ব্যাপারটা আমরা দুজন কিছুতেই বন্ধ করতে পারব না। তুই আমাকে জড়িয়ে ধরে আমার বড় দুদুগুলো না মুখ দিলে শান্তি পাবি না, আমিও তোকে ব্যাটাছেলের মত জড়িয়ে ধরে আমার শরীরের মধ্যে না পেলে ছটফট করব।